Floating swimming pool

প্রকল্প স্থাপনের যৌক্তিকতা : নদীমাতৃক আমাদের এই সোনার বাংলাদেশে সাঁতার জানা থাকা খুবই গুরুত্বপূর্ন একটি বিষয়। সাঁতার জানা না থাকার জন্য প্রতিবছর নদীতে নেমে গোছল করতে গিয়ে অনেক মানুষ প্রাণ হারায়। প্রায় সব মানুষেরই নদী পানি দেখলে নদীতে নেমে গোছল করতে ইচ্ছা করে কিন্তু ভালোভাবে সাঁতার জানা না থাকার জন্য তাদের প্রাণ হারাতে হয়। এইসব কারণে ভাসমান সুইমিংপুলের ইনোভেশনটি আমাদের বাংলাদেশের জন্য খুবই গুরুত্বপূর্ণ ভুমিকা রাখবে।

নদীমাতৃক আমাদের এই সোনার বাংলাদেশে সাঁতার জানা থাকা খুবই গুরুত্বপূর্ন একটি বিষয়। সাঁতার জানা না থাকার জন্য প্রতিবছর নদীতে নেমে গোছল করতে গিয়ে অনেক মানুষ প্রাণ হারায়। প্রায় সব মানুষেরই নদী পানি দেখলে নদীতে নেমে গোছল করতে ইচ্ছা করে কিন্তু ভালোভাবে সাঁতার জানা না থাকার জন্য তাদের প্রাণ হারাতে হয়। এইসব কারণে ভাসমান সুইমিংপুলের ইনোভেশনটি আমাদের বাংলাদেশের জন্য খুবই গুরুত্বপূর্ণ ভুমিকা রাখবে। এই ভাসমান সুইমিংপুলটির দৈর্ঘ্য ৪০ফুট প্রস্থ ২০ ফুট হইবে। এতে পানির গভীরতা ৩ ফুট হতে শুরু করে ধাপে ধাপে ৬ ফুট পর্যন্ত থাকবে। সুইমিংপুলের তলায় ষ্টিলের পাত ও চারপাশ ষ্টিলের নেট ব্যবহার করা হইবে যাতে নদীর পানির প্রবাহ সুইমিংপুলের ভিতর দিয়ে চলাচল করতে পারে। সুইমিংপুলটি ভাসমান থাকার জন্য চারপাশ দিয়ে ১২ ফুট ভাসমান প্লাটফরম থাকবে। প্লাটফরমের চারপাশ রেলিং দিয়ে গেঁড়া দেওয়া থাকবে যাতে কেউ পরে যেতে না পারে। এখানে সকাল ৬টা হতে বিকাল পর্যন্ত সাঁতার প্রশিক্ষণের ব্যবস্থা থাকবে ও বিকাল হতে রাত ১০/১১টা পর্যন্ত রেস্তোরা চলবে। সুইমিংপুলটির সাথে ষ্টিলের এঙ্গেল দিয়ে তার সাথে নেট লাগিয়ে ভাসমান প্রাকৃতিক মৎস্য খামার তৈরি করে প্রাকৃতিক ভাবে মাছের ডিম ফুটানো ও মৎস্য চাষের ব্যবস্থা করা হইবে।

প্রকল্প এলাকার পরিচিতি : রতু সাহেবের ঘাট, গ্রামের নাম: আমলাপাড়া, পোষ্ট অফিস: সিরাজগঞ্জ, থানা: সিরাজগঞ্জ, জেলা: সিরাজগঞ্জ। প্রস্তাবিত প্রকল্প এলাকাটি সিরাজগঞ্জ জেলা শহরের যমুনা নদীর ধারে অবস্থিত। প্রকল্পের স্থানে যে কোন যানবাহন সহজেই যাতায়াত করিতে পারে। ভাঙ্গন প্রবণ যমুনা নদী বহু বছর আগে সিরাজগঞ্জ জেলা শহরের বেশ কিছু অংশ, ডাকবাংলো, কাওয়াখোলার কাচারীবাড়ী ভাঙ্গতে ভাঙ্গতে সিরাজগঞ্জ জেলার পুরাতন জেলখানার সামনে এই রতু সাহেবের ঘাটের কাছে এসে থেমে যায়। প্রতিদিন এই ঘাটে বিভিন্ন জায়গা হতে হাজার হাজার মানুষ  গোছল করতে আসে।  প্রায় প্রতিদিনই এখানে সিরাজগঞ্জ জেলাসহ দেশ-বিদেশের বিভিন্ন স্থানের জনসাধারণ ঘুরতে আসে । ঘুরতে এসে অনেকেই এই যমুনা নদীতে গোছল করে। অনেক সময় এখানে গোছল করতে গিয়ে অনেকে প্রাণ হারায়। প্রস্তাবিত প্রকল্পটি রতু সাহেবের ঘাট এলাকায় আশেপাশে করা হইলে সকল জনসাধারণের জন্য খুবই সুবিধা হইবে। ভাসমান সুইমিংপুলের পাশপাশি ভাসমান রেস্তোরা ও ভাসমান প্রাকৃতিক মৎস্য খামার স্থাপনের মাধ্যমে মৎস্য উৎপাদন বৃদ্ধি করে অত্র এলাকার অনেক বেকার যুবকের কর্মসংস্থান সুযোগ সৃষ্টি করা সম্ভব হইবে। উক্ত এলাকায় প্রতিদিন বিকালে ঘুরতে আসা হাজার হাজার মানুষদের জন্য প্রস্তাবিত ভাসমান সুইমিংপুলটি বিনোদন কেন্দ্র হিসাবে পরিনত হইবে। পাইলট প্রকল্প হিসাবে যমুনা নদীর উক্ত স্থানটি খুবই উপযোগী । এখানে প্রকল্পটি সফলভাবে বাস্তয়নের পর প্রয়োজন অনুযায়ী পর্যায়ক্রমে নদীমাতৃক বাংলাদেশের বিভিন্ন নদীতে  ভাসমান সুইমিংপুল স্থাপন  করা সম্ভব হইবে।

Flouting swimming pool
10 person are working

Steel technology use.